বিশ্বের সেরা ১০ মসজিদ-বিশ্বের সেরা মসজিদ

 মসজিদ শুধু ইবাদতই নয়, ইসলামি শাসনামলে মসজিদ থেকেই পরিচালিত হতো রাষ্ট্রের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড। ইসলামের বিস্তৃতির সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীতে নির্মিত হয়েছে বহু মসজিদ। বিশ্বের সেরা মসজিদগুলোর ইতিহাস ও নির্মাণশৈলী নিয়ে মানুষের মনে কৌতূহলের শেষ নেই।


মসজিদ মুসলিমদের প্রধান উপসনালয় হলেও বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন রকমের সংস্কৃতির ছাপ বিশ্বের একাধিক মসজিদের নির্মাণশৈলীতে স্থান পেয়েছে। চলুন দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সেরা দশটি মসজিদ সম্পর্কে।

আল হারাম- কাবা শরীফ মসজিদ:

মসজিদ আল-হারাম ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র স্থান যা কাবাকে ঘিরে অবস্থিত। সৌদি আরবের মক্কা শহরে এর অবস্থান। মুসলিমরা নামাজের সময় কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়ায়। হজ্জ ও উমরার জন্যও মসজিদুল হারামে যেতে হয়।ভেতরের ও বাইরের নামাজের স্থান মিলে মসজিদের বর্তমান কাঠামো প্রায় ৩,৫৬,৮০০ বর্গমিটার (৮৮.২ একর) জুড়ে অবস্থিত। মসজিদ সার্বক্ষণিক খোলা থাকে।


হজ্জের সময় এখানে উপস্থিত হওয়া মানুষের জমায়েত পৃথিবীর বৃহত্তম মানব সমাবেশের অন্যতম।৮৮.২ একর জায়গার ওপর স্থাপিত মসজিদুল হারাম সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ মসজিদ হলো এই হারাম শরিফ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এই মসজিদটির সাধারণ প্রায় নয় লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ পড়ে। তবে হজের সময় এর পরিমাণ বেড়ে ৩০ লাখে পৌঁছায় এবং এটি সংস্কার করে 20 লক্ষ তে উন্নতি করা হয়।

হারামে ইমাম রেজা মসজিদ:

ইমাম রেজার মাজার ইরানের মাশহাদে অবস্থিত দ্বাদশবাদী শিয়া মুসলমানদের বারো ইমামের অন্তর্ভুক্ত অষ্টম ইমাম আলী রেজার মাজার শরীফ। মাজার শরীফের ভবনটিতে একটি জাদুঘর রয়েছে। আয়তনের দিক থেকে এই মসজিদটি পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ এবং ধারণ ক্ষমতার দিক থেকে দ্বিতীয় সর্ব বৃহৎ মসজিদ। ভবনটির সাথে ঘোহারশাদ মসজিদ, একটি জাদুঘর, একটি পাঠাগার, চারটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, একটি সমাধি ক্ষেত্র, রাজাভী ইউনিভার্সিটি অব ইসলামিক সায়েন্সেস, জিয়ারতকারীদের জন্য খাবার ঘর, সালাত আদায়ের জন্য বিশাল কক্ষ এবং আরো অনেক ভবন রয়েছে।


ইরানের পর্যটন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে ইমাম রেজার মাজার ভবনটি অন্যতম একটি।মাজার ভবনটির একার আয়তন ২৬৭,০৭৮ মিটার২ যেখানে মাজারের সাতটি প্রাঙ্গনের আয়তন ৩৩১,৫৭৮ মিটার - মোট ৫,৯৮,৬৫৭ মিটার (৬৪,৪৩,৮৯০ ফুট) প্রতি বছর ইমাম রেজার মাজারে ডাস্ট ক্লিয়ারিং উৎসব পালিত হয়।মসজিদটিতে প্রায় পাঁচ লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারে। বিশ্বের সেরা এ মসজিদটি ৮১৮ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়। এই মসজিদটির আটটি মিনার রয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ মিনারের উচ্চতা ৪১ মিটার।

মসজিদে নববী:

মসজিদে নববী মুহাম্মাদ (সাঃ) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মসজিদ যা বর্তমান সৌদি আরবের মদিনায় অবস্থিত। বিশ্বের সেরা মসজিদ গুলোর মধ্যে এটি তৃতীয় স্থানে রয়েছে । মুহাম্মদ (সাঃ) হিজরত করে মদিনায় আসার পর এই মসজিদ নির্মিত হয়। মুহাম্মাদ (সাঃ) এর বাসগৃহের পাশে এই মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। তিনি নিজে ব্যক্তিগতভাবে মসজিদের নির্মাণকাজে অংশ নিয়েছিলেন। সে সময় মসজিদ সম্মিলনস্থল, আদালত ও মাদ্রাসা হিসেবে ভূমিকা পালন করেছে। পরবর্তীকালের মুসলিম শাসকরা মসজিদ সম্প্রসারণ ও সৌন্দর্যবর্ধন করেছেন। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে আরব উপদ্বীপের মধ্যে এখানেই সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানো হয়।মসজিদ খাদেমুল হারামাইন শরিফাইনের নিয়ন্ত্রণে থাকে। মসজিদ ঐতিহ্যগতভাবে মদিনার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।


উমাইয়া খলিফা প্রথম আল ওয়ালিদের শাসনামলে সম্প্রসারণের সময় মুহাম্মদ এবং প্রথম দুই খুলাফায়ে রাশেদিন আবু বকর ও উমরের সমাধি মসজিদের অংশ হয়। মসজিদের দক্ষিণপূর্বে অবস্থিত সবুজ গম্বুজ একটি স্থাপনা এটি আয়িশার বাড়ি ছিল। এখানে মুহাম্মদ এবং তার পরবর্তী শাসক দুইজন সমাধি রয়েছে। ১২৭৯ খ্রিষ্টাব্দে কবরের উপর একটি কাঠের গম্বুজ নির্মিত হয়। এটি পরবর্তীতে ১৫শ শতাব্দীতে কয়েকবার এবং ১৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে একবার পুনর্নির্মিত ও সৌন্দর্য‌বর্ধি‌ত করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] বর্তমান গম্বুজটি ১৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে উসমানীয় সুলতান দ্বিতীয় মাহমুদ কর্তৃক নির্মিত হয়।এবং ১৮৩৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম সবুজ রং করা হয় ফলে এর নাম সবুজ গম্বুজ হয়েছে। সৌদি আরবের মদিনা শহরে এই মসজিদটি অবস্থিত। মসজিদটিতে ৬ লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারে। তবে মসজিদটি হজরত মোহাম্মাদ (স.)- এর রওজা সংলগ্ন হওয়ায় হজের সময় প্রায় দশ লাখ মুসল্লি একত্রে নামাজ আদায় করার রেকর্ড রয়েছে।

ইসতিকলাল মসজিদ:

বিশ্বের সেরা দশটি মসজিদের মধ্যে ইসতিকলাল অন্যতম। দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় অবস্থিত। মসজিদটির নাম ইসতিকলাল মসজিদ। এটি ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় মসজিদ।


১৯৭৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মসজিদটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ১৯৪৯ সালে নেদারল্যান্ডস এর পরাধীনতা থেকে মুক্ত হয়ে তৎকালীন সরকার একটা জাতীয় মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেন। ১৭ বছরের দীর্ঘ ব্যবধানে মসজিদটি নির্মিত হয়। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সুহার্তো মসজিদটি উদ্বোধন করেন। মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হয় ১২ মিলিয়ন ইউএস ডলার। আর মসজিদটির ধারণক্ষমতা দুই লাখ।

বাদশাহী মসজিদ:

বাদশাহী মসজিদ পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহোরে অবস্থিত একটি মুঘল যুগের মসজিদ। বাদশাহী মসজিদ বিশ্বের সেরা মসজিদ গুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি পাকিস্তান ও দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম মসজিদ এবং বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম মসজিদ।মসজিদটি ১৬৭১ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৬৭৩ সালে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ইকবাল পার্ক, লাহোর, পাকিস্তানে অবস্থিত মসজিদটি পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।


ষষ্ঠ মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব, সম্রাটের পালক ভাই এবং লাহোরের গভর্নর মুজাফফর হুসেন - ফিদাই খান কোকা নামেও পরিচিত - দ্বারা মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়েছিল। আওরঙ্গজেব এই অভিযানের স্মরণে মসজিদটি নির্মাণ করেন। নির্মাণের মাত্র দুই বছর পরে,১৬৭৩ সালে মসজিদটি চালু হয়।

ফয়সাল মসজিদ:

পাকিস্তানের ইসলামাবাদে অবস্থিত ফয়সাল মসজিদ দেশটির সর্ববৃহৎ মসজিদ। মসজিদটি দেখতে অনেকটা মরুভূমির বেদুইনদের তাবুর মতো। হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত এই মসজিদটি পাকিস্তানের জাতীয় মসজিদ। ১৯৮৬ সালে সমাপ্ত হওয়া মসজিদটির নির্মাণ ব্যয় বহন করেন সৌদি বাদশাহ ফয়সাল।


আর তার নাম অনুসারেই মসজিদটির নামকরণ হয় ফয়সাল মসজিদ। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ মসজিদ। এটি নির্মাণে ব্যয় হয় ১২০ মিলিয়ন ইউএস ডলার। মসজিদটির ভেতরে ৫৪ হাজার স্কয়ার ফিট জায়গা রয়েছে আর ধারণক্ষমতা দুই লাখ। ৩০০ ফিট উচ্চতার চারটি সুন্দর মিনার মসজিদটির আকর্ষণ বাড়িয়েছে।

মসজিদুল হাসানআল শানী মসজিদ :

মসজিদুল হাসান-আল শানী স্থানীয়দের কাছে ক্যাসাবালাঙ্কা হাজ বা হাসান মসজিদ নামে পরিচিত। মরক্কোর সবচেয়ে বড় শহর ক্যাসাবালাঙ্কায় আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে অবস্থিত মসজিদটি। এটি ১৭৯৬ সালে স্প্যানিয়ার্ডদের বিতাড়নের স্মরণে গিয়ারস-এর পাশা আল হাসানের নির্দেশে নির্মিত হয়েছিল।ফরাসি আগ্রাসনের ৫ বছর পর ১৮৩৫ সালে।


এই ভবনটি মসজিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তিন দশক পরে এটির সংস্কার করা হয়েছিল। ১৯৫২ সালে এই মসজিদটি একটি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়। ২০১০ সাল থেকে এই ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভটি জনসাধারণের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। বিশ্বের সেরা এইমসজিদটির অবস্থান প্রায় ২১ হাজার বর্গমিটার জমির ওপরে। প্রায় ৪০ হাজার হাজার মুসল্লি একত্রে নামাজ আদায় করতে পারে এই মসজিদটিতে।

শেখ জায়ে মসজিদ:

শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ (আরবি: جامع الشيخ زايد الكبير) সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে অবস্থিত।এই মসজিদটি বিশ্বের সেরা দশটি মসজিদের মধ্যে অন্যতম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রধান শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাইয়ানের নামে মসজিদটির নামকরণ করা হয়েছে।শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ আমিরাতের সবচেয়ে বড় মসজিদ। এমনকি এ মসজিদ অষ্টম রাষ্ট্র ও সুন্দরতম। ৩৮টি প্রসিদ্ধ ঠিকাদারি কোম্পানি ৩০০০ হাজার দক্ষ সরকারী ইতালি, জার্মানি, মর্ক্কাকো, পাকিস্তান, ভারত, তুরস্ক, মালেশিয়া, গভীর, চীন, যুক্ত নিউজিল্যান্ড, গ্রিস ও আরব আমিরাত সহ অনেক দেশের কামালে তৈরি এই মসজিদ।


শেখ জায়েদ মসজিদের নকশায় পাকিস্তান, ভারত ও মর্ককের প্রভাব বিস্তারিত। সরকারী কোষাধ্যক্ষ থেকে এই মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হয়েছে $৫৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।মসজিদটি নির্মাণকাল ১৯৯৬ থেকে ২০০৭ সাল। এটি আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় মসজিদ। মসজিদটি ৩০ একর জমির উপর নির্মিত। বিভিন্ন সাইজের সাতটি গম্বুজ রয়েছে, যার উচ্চতা ২৭৯ ফিট এবং ৩৫১ ফিট উচ্চতার চারটি মিনার। মুসল্লি ধারণক্ষমতা ৪১ হাজার। সাড়া দেশবাসীদের কাছেও এই সংবিধানের একটি জায়গা।

তাজুল মসজিদ:

তাজ-উল-মসজিদ ভারতের সর্ববৃহৎ মসজিদ। তাজ-উল-মসজিদকে মসজিদের মুকুট বলা হয়। ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে অবস্থিত মসজিদটি। এটি ভারতের বৃহত্তম মসজিদ এবং এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদগুলির মধ্যে একটি। ভোপালের নবাব শাহ জাহান বেগম (নবাব সৈয়দ সিদ্দিক হাসান খানের স্ত্রী) মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের শাসনামলে এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং তার কন্যা সুলতান জাহান বেগম এটি চালিয়ে যান।


তাঁর জীবদ্দশায় তহবিলের অভাবে মসজিদটি সম্পূর্ণ হয়নি এবং ১৮৫৭সালের যুদ্ধের পর নির্মাণে দীর্ঘ বিলম্বের পর,ভোপালের আল্লামা মোহাম্মদ ইমরান খান নদভী আজহারী এবং মাওলানা সৈয়দ হাশমত আলী ১৯৭১ সালে নির্মাণ কাজ শুরু করে এবং নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৮৫ সালে। কুয়েতের আমির তার প্রয়াত স্ত্রীর স্মরণে প্রায় ১,২৫০টি সিরিয়ান মসজিদের মোটিফ ব্যবহার করেছিলেন পূর্ব গেটের সংস্কারের জন্য অর্থায়নের জন্য। মসজিদটির তিনটি গম্বুজ ও দুটি সুউচ্চ মিনার। মসজিদের ভেতর ও বাহিরে মিলে এক লাখ ৭৫ হাজার লোক একসাথে নামাজ পড়তে পারে।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ:

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। মসজিদটি রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পল্টনে অবস্থিত। ১৯৬৮ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। তৎকালীন পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়।


মসজিদে একসাথে ৩০,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে, ফলে ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম মসজিদ।বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে জুম্মা্র নামাজ ছাড়াও বিশেষ করে রমজানের সময় অত্যধিক মুসল্লির সমাগম হয় বিধায়, বাংলাদেশ সরকার মসজিদের ধারণ ক্ষমতা ৪০ হাজারে উন্নিত করে।

আরো ইসলামিক তথ্য পেতে jorip24.com এর সাথে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
8 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Md Tusar
    Md Tusar February 26, 2022 at 7:25 PM

    nice post

    • jorip
      jorip March 7, 2022 at 5:20 PM

      ধন্যবাদ

  • Unknown
    Unknown February 26, 2022 at 11:20 PM

    Very good

    • jorip
      jorip March 7, 2022 at 5:20 PM

      ধন্যবাদ

  • Naim
    Naim March 6, 2022 at 7:15 AM

    Very good

    • jorip
      jorip March 7, 2022 at 5:21 PM

      ধন্যবাদ

  • Ridoy
    Ridoy March 9, 2022 at 2:40 AM

    Beautiful

    • jorip
      jorip March 9, 2022 at 5:34 AM

      ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জরিপ টোয়েন্টিফোর ডটকম এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url